এদেন আজারের ছোট ভাই তোরগ্যান আজারের গোলে দ্বিতীয় মিনিটেই এগিয়ে যায় বেলজিয়াম। ১৭তম মিনিটে পাল্টা আক্রমণে নিচু শটে ব্যবধান দ্বিগুণ করেন বরুশিয়া মনশেনগ্লাডবাখের এই ফরোয়ার্ড।
এরপর শুধুই স্বাগতিকদের ঘুরে দাঁড়ানোর গল্প। ২৬তম মিনিটে স্পট কিকে ব্যবধান কমান এসি মিলান ডিফেন্ডার রিকার্দো রদ্রিগেস। ৩১তম মিনিটে কাছ থেকে জোরালো শটে দলকে সমতায় ফেরান সেফেরোভিচ।
৪৪তম মিনিটে সেফেরোভিচের প্রথম ছোঁয়ায় নেওয়া জোরালো শটে ৩-২এ এগিয়ে থেকে বিরতিতে যায় সুইজারল্যান্ড। এই স্কোরলাইনে হারলেও মুখোমুখি লড়াইয়ে এগিয়ে শেষ চারে উঠতো বেলজিয়াম। কিন্তু বাকি সময়ে আরও দুই গোল খেয়ে বসে দলটি।
৬২তম মিনিটে কাছ থেকে হেডে ব্যবধান বাড়ান নিকো এলভেদি। আর ৮৪তম মিনিটে হ্যাটট্রিক পূরণের পাশাপাশি জয় নিশ্চিত করেন বেনফিকার ফরোয়ার্ড সেফেরোভিচ।
শেষ দিকে এদেন আজারের একটি শট ক্রসবারে লাগলে আর ম্যাচে ফেরা হয়নি বেলজিয়ামের।
চার ম্যাচ শেষে তিনটি করে জয়ে বেলজিয়াম ও সুইজারল্যান্ডের পয়েন্ট সমান ৯ করে। তবে মুখোমুখি লড়াইয়ে গোল ব্যবধানে এগিয়ে গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন হয়েছে সুইসরা। কোনো পয়েন্ট না পাওয়া আইসল্যান্ডের আগেই ‘বি’ লিগে অবনমন নিশ্চিত হয়।
‘এ’ লিগের চার গ্রুপের শীর্ষ দলগুলো নিয়ে আগামী বছর জুনে হবে টুর্নামেন্টের শিরোপা লড়াই। গ্রুপ-৩ থেকে পর্তুগাল ও গ্রুপ-৪ থেকে ইংল্যান্ড আগেই শেষ চার নিশ্চিত করে।