অভিযুক্ত প্রধান শিক্ষক মোহাম্মদ নজরুল ইসলাম বলেন, ‘বিয়ে ঠিক হওয়ার বিষয়টি আমি অন্য মাধ্যমে শুনেছি। শিক্ষক রনি প্রতাপ পাল আমাকে কিছুই বলেন নাই।’
শিক্ষকদের হুমকি ও অসৌজন্য আচরণের কথা অস্বীকার করেছেন তিনি। দুর্নীতি-অনিয়মের বিষয়ে জানতে চাইলে প্রধান শিক্ষক বলেন, তদন্ত অনুযায়ী কর্তৃপক্ষ ব্যবস্থা নেবে।
টাঙ্গাইল জেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা রেবেকা সুলতানা বলেন, গোপালপুরের সাজানপুর উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক নজরুল ইসলামের বিরুদ্ধে নোটিশ প্রদান এবং দুর্নীতির দুটি আলাদা তদন্ত হয়েছে। তদন্তে ঘটনার সত্যতা পাওয়া গেছে। তদন্ত রিপোর্ট বিস্তারিত ঢাকায় অধিদপ্তরে পাঠানো হয়েছে। ওই প্রধান শিক্ষকের বিষয়ে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ ব্যবস্থা নেবে।