,

প্রতিপক্ষকে ফাঁসাতে গিয়ে নিজেই ফাঁসলেন

আদালত সূত্রে জানা গেছে, ওই এক্স-রে রিপোর্টের সত্যতা চ্যালেঞ্জ করেন মামলার আসামি মো. বিল্লাল মিয়া। তিনি একই বছরের ১৪ অক্টোবর আদালতে অভিযোগ করেন, ওই এক্স-রে রিপোর্ট ভুয়া। আদালত একই দিন জালাল মিয়ার দাখিল করা এক্স-রে রিপোর্টটি তদন্তের নির্দেশ দেন মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা ও চুনারুঘাট থানার উপপরিদর্শক (এসআই) আল্লামা ইকবাল কবিরকে।

তিনি তদন্ত করে দেখেন, আদালতে জমা দেওয়া রিপোর্টটি ভুয়া। ৩ মার্চ তিনি এ–সংক্রান্ত প্রতিবেদন আদালতে দাখিল করেন। আদালত যাবতীয় কাগজপত্র পর্যালোচনা করে দেখতে পান, জালাল মিয়া কনসালট্যান্ট ডায়াগনস্টিক সেন্টারে কোনো এক্স-রে করেননি।

আদালতের বিচারক মো. জাকির হোসাইন এক আদেশে মামলার বাদী জালাল মিয়ার বিরুদ্ধে সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মাসুক আলীকে একটি নিয়মিত মামলা করার আদেশ দেন। আদেশ পাওয়ার তিন দিনের মধ্যে মামলার নির্দেশ দেওয়া হয়।

জানতে চাইলে ওসি মাসুক আলী বলেন, ‘আদালতের আদেশের বিষয়টি এখনো হাতে পাইনি। আদালতের আদেশসংক্রান্ত চিঠি পৌঁছালে সে অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’

এই বিভাগের আরও খবর