এর আগে মামলার তদন্ত কর্মকর্তা আদাবর থানার পুলিশ পরিদর্শক কাজী শাহান হক ২০১২ সালের ২৫শে অক্টোবর এশা ও বাক্কুর বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন।
পরে বছর ১লা ফেব্রুয়ারি আদালত আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেন। এ মামলায় রাষ্ট্রপক্ষের মোট ২২ জন সাক্ষী সাক্ষ্য প্রদান করেন। মামলাটিতে শিশু সামিউলের মা এশা জামিনে ছিলেন।
তবে গত ২৩শে নভেম্বর তিনি আদালতে হাজির না হওয়ায় বিচারক তার জামিন বাতিল করে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন। এ মামলায় আরেক আসামি এশার কথিত প্রেমিক বাক্কুও পলাতক।
২০১০ সালের ২৩শে জুন সামিউল মায়ের প্রেমিক বাক্কুর সঙ্গে মা এশার অনৈতিক সম্পর্ক দেখে ফেলায় দু’জন মিলে তাকে শ্বাসরোধে হত্যা করে। এ ঘটনায় নিহত শিশু সামিউলের বাবা আজম বাদী হয়ে একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন।